ডিম সিদ্ধ একটা খুবই সাধারণ এবং স্বাস্থ্যকর খাবার। ব্রেকফাস্টে অনেকেই ডিম সিদ্ধ অত্যাবশক মনে করেন। কেউ টিফিনে নিয়ে যান স্কুল, কলেজ বা অফিসে। কিন্তু ডিম সিদ্ধ হওয়ার কতক্ষণ পর পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে, তা অত্যন্ত জরুরি। অনেকেই সিদ্ধ ডিম অনেকক্ষণ পরে খান। এমনকি দোকানে কতক্ষণ আগের সিদ্ধ করা ডিম দেওয়া হচ্ছে, সেটাও বোঝা যায় না।
জেনে নিন ডিম সিদ্ধ করার কতক্ষণ পর পর্যন্ত খাওয়া যাবে :
ডিম সিদ্ধ করার পর সংরক্ষণ করার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে ফ্রিজে রাখা। পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে ‘ইনক্রিডিবল এগ’য়ের তথ্যানুসারে জানানো হয়, সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হলে রেফ্রিজারেইটরে সিদ্ধ ডিম সপ্তাহখানেক ঠিক থাকে। এরপরই ডিম খারাপ হতে শুরু করে।
তবে খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ ডিম হলে, সেটা খেতে হবে টাটকা। অর্থাৎ যেদিন সিদ্ধ করা হবে সেদিনই খেতে হবে।
সব ধরনের ডিম ৪০ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা ৪.৪ ডিগ্রি সেলিসিয়াসের নিচের তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করতে হবে। আর অবশ্যই মনে রাখতে হবে খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ ডিম কোনোভাবেই ফ্রিজারে সংরক্ষণ করা যায় না। ফ্রিজে সংরক্ষণ করা ছাড়া সাধারণ তাপমাত্রায় ডিম সিদ্ধ করার পর দু’ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকে। অর্থাৎ তার পরে আর না খাওয়াই ভালো।
আমেরিকার ‘সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন’য়ের তথ্যানুসারে দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে এরকম খাবারের মধ্যে ডিম সিদ্ধ করার পর সাধারণত দুই ঘণ্টার মধ্যে খেয়ে ফেলা উচিত। এরপরে হয় ফেলে দিতে হবে নয়তো ফ্রিজারে সংরক্ষণ করতে হবে। তবে অবশ্যই খোসা না ছাড়ানো অবস্থায়।
সিদ্ধ ডিম শরীরে প্রচুর শক্তি জোগায়। তাই অনেকে সিদ্ধ ডিম খেয়ে থাকেন। তবে ডিম সিদ্ধ কতক্ষণ পর্যন্ত খাওয়া যায় তা হয়তো অনেকে জানেন না। সকালের নাস্তায় অনেকেই সিদ্ধ ডিম অত্যাবশক মনে করেন। আবার অনেকে বাচ্চার টিফিনে সিদ্ধ ডিম দিয়ে থাকেন।
তবে আপনি জানেন কী? ডিম সিদ্ধ হওয়ার কতক্ষণ পর্যন্ত খাওয়া যেতে পারে। অনেকেই সিদ্ধ ডিম অনেকক্ষণ পর খান।
ডিম সিদ্ধ করার পর সংরক্ষণ করার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে ফ্রিজে রাখা।
পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে ‘ইনক্রিডিবল এগ’য়ের তথ্যানুসারে জানানো হয়, সঠিকভাবে সংরক্ষণ করা হলে রেফ্রিজারেটরে সিদ্ধ ডিম সপ্তাহখানেক ঠিক থাকে। এর পরই ডিম খারাপ হতে শুরু করে।
খোসা ছাড়ানো সিদ্ধ ডিম হলে তা সময় না নিয়ে খেয়ে ফেলা ভালো। যেদিন সিদ্ধ করা হবে সেদিনই খেতে হবে।
Nice
একটি মন্তব্য করতে প্রবেশ বা নিবন্ধন করতে হবে।