এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল কি এবং কীভাবে SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন ? আপনি যদি ওয়েবসাইটে অথবা ব্লগিং করে ভাল কিছু করতে চান, তাহলে আপনার জন্য আমার লেখা "কীভাবে SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখবেন" আর্টিকেল-টি অনেক গুরূত্বপূর্ণ। এর আগে আমি আলোচণা করেছি SEO কি এবং এসইও গুরুত্ব, আগের পোষ্টি চাইলে পড়ে আসতে পারেন তা হলে SEO কি এবং এসইও গুরুত্ব সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আমরা যদি আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিটা আর্টিকেল SEO ফ্রেন্ডলী করে লিখতে পারি, তাহলে গুগল সহ অন্যান্য সার্স ইঞ্জিন গুলোতে খুব সহজে রেঙ্ক করা সম্ভব।
একটি SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল রেংকিং এর ক্ষেত্রে ৭০-৮০% কাজ সহজ করে দেয়। আর এর বিপরীত যদি হয়, তাহলে বুঝতেই পারছেন যে আর্টিকেল রেংকিং করতে অনেক সমস্যা হতে পারে এমনকি আজে বাজে আর্টিকেল জন্য সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন আপনার সাইট ব্যান হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। এসইও ফ্রেন্ডলীর বিপরীত আর্টিকেল বলতে আমি সেই সব আর্টিকেল কে বুঝিয়েছি যেগুলা অনেকটা কপিরাইট, অন্যজনের লিখা আর্টিকেল এডিট করে চালিয়ে দেওয়া। অথবা,
গুগল প্রকাশক বিধিনিষেধ সামগ্রীর, এর মধ্যে রয়েছেঃ যৌন সামগ্রী, শকিং সামগ্রী, বিস্ফোরক দ্রব্য, বন্দুক, বন্দুকের যন্ত্রাংশ ও সম্পর্কিত পণ্য, অন্যান্য অস্ত্র, তামাক, বিনোদনমূলক ওষুধ, অ্যালকোহল বিক্রয় এবং অপব্যবহার, অনলাইন জুয়া, প্রেসক্রিপশন ড্রাগ এবং অগ্রহণযোগ্য ফার্মাসিউটিক্যালস এবং পরিপূরক। অ্যাডসেন্স নীতিমালায় আপডেট সম্পর্কে আরো দেখুন "অ্যাডসেন্স নীতিমালায় আপডেট সেপ্টেম্বর ২০১৯"
আপনার লেখা আর্টিকেল যদি ১০০% SEO ফ্রেন্ডলি নাও হয় বা ১০০% SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল স্টাইলে নাও লিখা হতে পারে, তবে আপনার আর্টিকেল যদি ১০০% ইউনিক হয় তাহলে দেখা যায় দেরিতে হলেও রেংকিং হয়ে যায়। আর ইউনিক আর্টিকেল সাধারণত ৪০% অটো এসইও তে রেংকিং হয়ে যায়। যার মানে হলে আপনাকে ১০০% ইউনিক আর্টিকেল লিখতে হবে এবং সর্বনিম্ন ৫০০ শব্দের আর্টিকেল হতে হবে।
SEO ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার পূর্বে - কি-ওয়ার্ড নির্বাচন করুনঃ
প্রথমে আপনি যে টপিকে আর্টিকেল লিখবেন, সেই টপিক থেকে একটি ভাল কি-ওয়ার্ড বেছে নেওয়া। মেইন কি-ওয়ার্ড সিলেক্ট করার ক্ষেত্রে যে দুইটি বিষয় খেয়াল করবেন –
- সার্চ বলিওম
- কি-ওয়ার্ড কম্পিটিশন
অনেক সময় সার্চ ভলিওম আপনার মত মত নাও হতে পারে বাট ভবিষ্যৎ এ সার্চ ভলিওম ভাল হতে পারে এমন কি-ওয়ার্ড হয়ে থাকলে সেটি নিয়ে কাজ করলে রেংকিং এ অনেক তাড়াতাড়ি প্রথমে চলে আসবেন এবং যখন কি-ওয়ার্ড এর সার্চ ভলিওম গুগলের রোবটের কাছে জমা হবে তখন আপনাকে রেংকিং থেকে সরানো অন্যদের জন্য কঠিন হবে। তাই এই টাইপের কি-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ করলে খারাপ হবে না। কিন্তু আপনি যদি প্রথমে হাই সার্চ ভলিওম কি-ওয়ার্ড নিয়ে শুরু করেন তা হলে সেই আর্টিকেল রেংকিং তৈরি করা অনেক কঠিন যার কারনে অনেকে ওয়েবসাইটে বা ব্লগিং শুরুর ২-৬ মাস পরে হতাশ হয়ে হাল ছেড়ে দিয়ে থাকে। যার জন্য প্রধমে এমন কি-ওয়ার্ড নিয়ে কাজ করতে হবে, যার সার্চ ভলিওম বা কি-ওয়ার্ড কম্পিটিশন বেশি না।
মেইক কি-ওয়ার্ড সিলেক্ট করার পর, এটিকে নিয়ে গুগলের একটু যাচায় বাচাই করুন, প্রথম পেইজে রেংক করানোর জন্য যা অনেক কাজে আসবে। উদাহরণস্বরূপঃ মেইক কি-ওয়ার্ড হিসাবে আমরা নির্বাচন করলাম, "ক্যাস্টর অয়েল" অথবা "ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার"
যে কাজগুলো করবেন
- আর্টিকেলের যে টাইটেল নির্বাচন করবেন, সেই টাইটেলের ভিতর মেইন কি-ওয়ার্ড টি রাখবেন এবং টাইটেল টিকে অবশ্যই Eye Catchy করে তৈরি করে নিবেন, যেন যে কেউ আপনার টাইটেল দেখে ক্লিক করতে ইচ্ছে হয়। উদাহরণস্বরূপ আমরা আর্টিকেলের টাইটেল নির্বাচন করলামঃ "ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহারের নিয়ম"
- Permalink এর ভিতর মেইন কি-ওয়ার্ড রাখার চেষ্টা করবেন এবং পারমালিংকটি যতটুক সম্ভব ছোট রাখবেন। বাংলা আর্টিকেলের জন্য ইংলাজী পারমালিংক দিতে পারেন।
- মেটা ট্যাগ এবং মেটা ডেসক্রিপশনে কি-ওয়ার্ডটি অবশ্যই রাখার চেষ্টা করবেন। মেটা ট্যাগ এখন আর আগের মত কাজ করেনা, তাই মেটা ডেসক্রিপশনে অবশ্যই মেইন কিওয়ার্ড টি একবার হলেও রাখবেন।
- মেটা ডেসক্রিপশনে কোন ভাবে ১৪০-১৫৫ শব্দের বেশি ব্যবহার করা যাবে না।
বিঃদ্রঃ একটি আর্টিকেলে মেইন কি-ওয়ার্ড একটির বেশি নিয়ে কাজ করতে যাবেন না, এতে নেগেটিব ইফেক্ট পরতে পারে।
IMAGE ব্যবহারের এসইও নিয়মঃ
- কপিরাইট ইমেজ থেকে ১০০% বিরত থাকবেন।
- ইমেজ টাইটেল, Altertag, ইমেজ ডেসক্রিপশনে মেইন কি-ওয়ার্ড টি রাখার চেষ্টা করুন।
- Altertag এ মেইন কি-ওয়ার্ড সরাসরি রাখুন।
- ইমেজ টাইটেল এ সরাসরি মেইন কি-ওয়ার্ড দিবেন না, আগে পরে কিছু এড করে দিন।
- ইমেক ডেসক্রিপশনে খুব বেশি বড় দিবেন না, ৮-১৫ ওয়ার্ড এর মধ্যেই শেষ করবেন।
- ডেসক্রিপশনেও সরাসরি মেইন কি-ওয়ার্ড টি বসাবেন না, আগে পরে কিছু এড করে দিবেন।
বিঃদ্রঃ Image Title এবং Image Description এ সরাসরি মেইন কি-ওয়ার্ড দিলে সেটা এসইও ফ্রেন্ডলি হবেনা। তাই আবারো বলছি, মেইন কি-ওয়ার্ড এর আগে পরে কিছু এড করে নিবেন।
উপরের কথাগুলো আর্টিকেল এর ব্যাসিক এসইও অপটিমাইজেশন। এবার আমরা আর্টিকেল এর বডি সেকশন নিয়ে কিছু গুরূত্বপূর্ণ ব্যাপার আলোচনা করব।
আর্টিকেল ইউজার ফ্রেন্ডলি তৈরিঃ
ইউজারকে বুঝানোর জন্য যে যে শব্দ গুলো বেশি ব্যাবহার করা দরকার সেগুলা বেশি করবেন এতে কোন সমস্যা হবেনা। অনেকেই মনে করেন যে, the, and, so ইত্যাদি শব্দ এবং Mix-Language গুলো যত কম ইউজ করা যায় ততই নাকি ভাল। আসলেই ব্যাপার টা তেমন না। আপনার স্রোতাদের বুঝানোর জন্য যদি এই শব্দ গুলো বেশি ব্যবহারের প্রয়োজন হয় তাহলে অবশ্যই এগুলো বেশি ব্যবহার করবেন।
আপনি যে ইউজার ফ্রেন্ডলি করার জন্য কিছু কিছু শব্দ বেশি ব্যবহার করছেন, ২০১৯ তে এসে গুগলের রোবট এতটুক বুঝার ক্ষমতা রাখে।
জোর করে মেইন কি-ওয়ার্ড আর্টিকেলে বডিতে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না। এতে নেগেটিব ইফেক্ট পরতে পারে।
আর্টিকেলের মাঝে সেম ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়ার চেষ্টা করুন। উদাহরণস্বরূপঃ এই আর্টিকেলের বডি তে আমি এই ওয়েবসাইটের অন্য একটি আর্টিকেলের লিংক যুক্ত করেছি, "SEO কি এবং এসইও গুরুত্ব" তবে ২টির বেশি লিংক যুক্ত করা যাবে না।
আর্টিকেলের বডি সেকশনে মেইন কি-ওয়ার্ড জোর করে দেওয়ার দরকার নেই। চেষ্টা করবেন কি-ওয়ার্ড এর সিনোনিমাস ইউজ করতে। যেমন আমাদের নির্বাচিত কি-ওয়ার্ডটি "ক্যাস্টর অয়েল" তাহলে আমরা ব্যবহার করতে পারি, "চুলের যত্নে ক্যাস্টর অয়েল" "ক্যাস্টর অয়েল এর ব্যবহারবিধি" এই ভাবে ব্যবহারে করার চেষ্টা করবেন।
HEAD TAG এর সঠিক ব্যবহারঃ
আর্টিকেলের টাইটেলটি h1 ট্যাগে পাবলিশ হয়ে থাকে। তাই বডি সেকশনের হেডিং গুলো h2/ h3/ h4 এই কয়টার মধ্যে রাখলেই ভাল হয়। একটি আর্টিকেলে h1 ট্যাগ একবার ইউজ করা যায়, এর বেশি ইউজ করলে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল হবে না।
আমি আগেই বলেছি মেইন কি-ওয়ার্ড বডি সেকশনের যে কোন জায়গায় জোর করে ইউজ করার দরকার নেই, প্রয়োজন হলে ইউজ করবেন। আবার এমন যেন না হয়, মেইন কি-ওয়ার্ড ইউজ করা দরকার বাট আপনি করছেন না। চেষ্টা করবেন টেকনিক্যালি ব্যবহার করতে। মেইন কি-ওয়ার্ড ৩ থেকে ৪ বার ব্যবহার করা ভালো হবে জোর করে ইউজ করার দরকার নেই।
আপনি বডি সেকশনে যে হেডলাইন গুলো হেড ট্যাগ h2/h3/h4 ইউজ করে লিখবেন, চেষ্টা করবেন হেডলাইনের ভিতরে মেইন কি-ওয়ার্ডটি রাখার। এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল জন্য এটি দরকারি।
অনেক সময় দেখা যাবে যে, আপনার হেডলাইন টোটাল ৫ টা, এর মধ্যে ৩ টাতে আপনি মেইন কি-ওয়ার্ডটি রাখতে পারছেন বাকি দুইটাতে পারছেন না। সমস্যা নেই, বাকি দুইটাতে রাখার দরকারও নেই। তবে চেষ্টা করবেন রাখার।
মেইন কি-ওয়ার্ড ব্যবহারের দূরুত্ব বজায়ঃ
আর্টিকেলের প্রথম প্যারাতে যদি কি-ওয়ার্ডটি রাখেন, তাহলে প্যারার শেষে কি-ওয়ার্ডের সিনোনিমাস রাখার চেষ্টা করবেন। আবার অন্য কোন প্যারার প্রথমে যদি কি-ওয়ার্ডটি রাখেন, তাহলে সেই প্যারার শেষে কি-ওয়ার্ট একটি পার্ট রাখার চেষ্টা করবেন। কি-ওয়ার্ডের রিলেটিব শব্দও ইউজ করতে পারেন এই ক্ষেত্রে।
আপনার বডি সেকশনে যদি ১০-১২ প্যারা হয়ে থাকে তাহলে প্রথম কয়েক প্যারায় কি-ওয়ার্ড টি নিয়ম মাপিক রাখার চেষ্টা করবেন। আবার শেষের প্যারার দিকে কি-ওয়ার্ডটি সেইম সিস্টেমে রাখার চেষ্টা করবেন।
এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার টিপসঃ
- সব সময় আর্টিকেল বড় করতে চেষ্টা করবেন। গুগল চায় তার ইউজারকে এমন পোস্ট দেখাতে যেসব পোস্ট তথ্যবহুল তাই সবসময় তথ্যবহুল পোস্ট লিখুন । আদর্শ হচ্ছে
৫০০-৩৫০০ শব্দের মধ্যে আর্টিকেল লিখা। - টাইটেল এ আপনার প্রধান কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করুন। ভিজিটররা সবার আগে টাইটেল দেখে, টাইটেল কে আকর্ষণীয় করতে হবে। যেমনঃ ১। “অনলাইনে আয় করার ২ টি বই
ডাউনলোড করুন” ২। “আপনি কি আপনার ক্যারিয়ার নিয়ে চিন্তিত? ডাউনলোড করে নিন অনলাইনে আয় সংক্রান্ত অসাধারন একটি ই-বুক” টাইটেল কে আকর্ষণীয় করতে হবে। - আর্টিকেলে কী-ওয়ার্ড এর ঘনত্ব ২-৩ % রাখতে চেষ্টা করবেন । অর্থাৎ আপনি যদি ৫০০ শব্দ লিখেন তাহলে আপনাকে কী-ওয়ার্ড রাখতে হবে ২ টি বা ৩ টি । অতিরিক্ত মেইন কি-ওয়ার্ড ব্যবহার করলে এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল হবে না । যাকে সার্চইঙ্গিন ওভার অপ্টিমাইজড বলে। এই ধরনের আর্টিকেলকে সার্চইঙ্গিন পুরাপুরি ইগ্নোর করে । এই ধরণের আর্টিকেল SEO Friendly article নয় তাই এই ধরনের আরটিকেল লিখা থেকে বিরত থাকুন ।
- h2, h3, h4, হেডিং ব্যবহার করবেন । যেমনঃ আমরা যখন পত্রিকা পড়ি তখন পত্রিকার সবটা পড়িনা । আমরা জাস্ট শিরোনামটা পড়ি তবে কিছু ক্ষেত্রে ফুল লেখাটা পড়ি। তাই
- h1 ,h2, h3, h4, h5, h6 হেডিং অবশ্যই ব্যবহার করবেন । সার্চ ইঙ্গিন এইগুলাকে টাইটেল হিসেবে দেখে। তবে সাবধান !!! h1 কখনো ১ বারের বেশি ২ বার ব্যবহার করা যাবে না, তাহলে গুগল কিন্তু আপনাকে পেনাল্টি গিফট করবে।
- আপনার আর্টিকেল যেসব জায়গায় কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করেছেন সেসব কী-ওয়ার্ডকে বোল্ড, ইতালিক, আন্ডারলাইন করতে পারেন তবে না করলেও সমস্যা নাই।
- আর্টিকেল ইউজার ফ্রেন্ডলি করে লিখবেন । সব সময় সার্চ ইঙ্গিন ফ্রেন্ডলি না করে হিউমেন ফ্রেন্ডলি করবেন তাহলে অটোমেটিক সার্চ ইঙ্গিন ফ্রেন্ডলি হয়ে যাবে ।
- গুরুত্ত পূর্ণ জায়গায় ইমাজ লাগাবেন এবং অবশই অল্টার ট্যাগ ব্যবহার করবেন alt = ”your alt text” কিছু লিখাকে strong, underline, bold করবেন ।
- পোস্টের শেষে আপনার লেখাটা শেয়ার করতে বলবেন। কারণ সোশ্যাল মিডিয়াতে যেসব পোস্টের শেয়ার বা লাইক বেশি গুগলের কাছে তার গুরুত্ত ও বেশি। তাই সবসময় ভিজিটরদের শেয়ার করার জন্য আহবান জানাবেন।
- পরিশেষে আপনি এমন আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন যেটা মানুষের প্রয়োজনীয় ।
এসইও ফ্রেন্টলি আর্টিকেল লেখার নিয়ম এখানেই শেষ। আমি জানি বুঝতে একটু কষ্ট হবে আপনার। কয়েকবার আর্টিকেলটি পড়লে বুঝে পারবেন। যখন প্রথম SEO Friendly Article লিখতে বসবেন, তখন অনেক সময় চিন্তা করেই লিখতে হবে। কয়েকটা আর্টিকেল এভাবে সময় নিয়ে চিন্তা করে লিখে যেতে পারলে দেখবেন এর পর থেকে এসইও অফটিমাইজ আর্টিকেল লিখতে বসলে অটোমেটিক সব কিছু ঠিকঠাক হয়ে যাবে।
এসইও (SEO) বিষয় যে কোন মন্তব্য বা প্রশ্ন করুন, আমি উত্তর দেওযার চেষ্টা করবো। এছাড়াও ফ্রিল্যান্সিং বিষয় সগ যে কোন বিষয় প্রশ্ন করতে পারেন, সুতরাং আমাকে "follow" দিয়ে আমার এবং বিবিসি ফ্লাই সাথে থাকুন। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে শেয়ার করতে ভুলবেন না। ধন্যবাদ।
একটি মন্তব্য করতে প্রবেশ বা নিবন্ধন করতে হবে।